পুজোর মাঠে ট্রাপিজ বার
নৈর্ঋত থেকে নৈর্ঋতে যায় সন্ন্যাসির মা মা ডাক,
মন্দিরের অন্ধকার থেকে বেরিয়ে আসে দূর্গা মাতার বেণী।
ঝড়-শিকারী তুমি সূর্যের মেয়ে
কোটি ফুলের কলি চক্ষু তোমার ---
এসো।
বনের গন্ধ আসে রাতে মাঝরাতে
বিস্মৃতির ঘাটে ঘাটে তত দূর
খেয়া পারাপার করো চিরকাল তুমি পুরবী...
সমুদ্র পাড়ে আমি বিয়োগ চিহ্ন দেখি সটান শুয়ে আছে।
দক্ষিণ দিকে... লবনাক্ত জল আর দক্ষিণ...
জয়ের পতাকা খুলে নিয়েছি সন্ধ্যেবেলা
এখন যাপন।
ওশান প্যারাডাইস হোটেলে ঢুকে দেখি সমুদ্র দেখা যায়
আর ভেসে আসে দূর থেকে মা মা মাগো.........
ইয়া দেবী সর্বভূতেষু মাতৃ রূপেণ সংস্থিতা
এরপর শৈলচূড়ায় গেছি
এই উষ্ণতায় বাবার চোখের মত হাসে সে।
সেখানে দাঁড়িয়ে বলি,-
নয়ানজুলি,
প্রেমক্লান্ত এই বারোটা বছর শেষে ঘর করি চল,
এ যাপন হবে তোমার-আমার দাবা খেলা বছর বছর
শুদ্ধ ভুলের মত এ আমাদের জীবন যাপন;
জীবন এক পুজোর মাঠে ট্রাপিজ বার।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন