কাব্যরাগ-অশ্রুরাগ
তীব্র দংশনে বারেবার মরে যেতে এসো হে মধুসুন্দরসঞ্চয়, ক্লিওপেট্রা!
এ আমার রক্তময় উৎসর্গ, এ আমাদের সিদ্ধপিঠ; বালুচরি ঝিলমিলে মুক্তামহলে যাও আগরের বন ধরে ধরে । এই দেখ মায়ান ক্যালেন্ডার নিয়ে কত শোরগোল, মামুলি উছিলাতেই শ্মশানবৈরাগ্য পেয়ে বসে, হায় হৃদয়বৃত্তি আমার!
আজন্ম অনুবিদ্ধ হয়ে আছে হীরে আর বিষ, চোখে ও মগজে। চক্ষুতে চিরনীহার, কর্ণে মোৎজার্ট- আরও আরও দীর্ঘ সন্নিধির হাহাকার... সমগ্র অয়নমণ্ডল ঘুরে ঘুরে মরে যেতে এসো এইখানে তুমি সন্দীপক- একটুকু রাত্রিপ্রভা।
শব্দবোধিবৃক্ষের ছায়া কখনও আপন নয়। না-বলা কথারা সুবর্ণ ক্রন্দন- জল এক নৈঃশব্দ্যের ভাষা। তবু এইসব কুহুকথা সেই এক অরূপ সন্তুরবাদিনীর আঙ্গুলপরাগে ঝরে পড়ে, সেই এক চিত-চোর বিঁধিয়ে দেয় খামাজের খঞ্জর, নেশার ইয়ার দেয় চন্দ্রকোহল।
আর বিজলি খেলে দপ করে নিভে যায় আমাদের চেনা পথ, বাজলাগা গাছ দেখি বকুলের। দীর্ঘ ধীর কান্নার আওয়াজে বোঝা যায় এসে গেছে কবিতার বাড়ি।
মরণ অবধি কাঁদে কবিতার মেয়ে
এ আমার রক্তময় উৎসর্গ, এ আমাদের সিদ্ধপিঠ; বালুচরি ঝিলমিলে মুক্তামহলে যাও আগরের বন ধরে ধরে । এই দেখ মায়ান ক্যালেন্ডার নিয়ে কত শোরগোল, মামুলি উছিলাতেই শ্মশানবৈরাগ্য পেয়ে বসে, হায় হৃদয়বৃত্তি আমার!
আজন্ম অনুবিদ্ধ হয়ে আছে হীরে আর বিষ, চোখে ও মগজে। চক্ষুতে চিরনীহার, কর্ণে মোৎজার্ট- আরও আরও দীর্ঘ সন্নিধির হাহাকার... সমগ্র অয়নমণ্ডল ঘুরে ঘুরে মরে যেতে এসো এইখানে তুমি সন্দীপক- একটুকু রাত্রিপ্রভা।
শব্দবোধিবৃক্ষের ছায়া কখনও আপন নয়। না-বলা কথারা সুবর্ণ ক্রন্দন- জল এক নৈঃশব্দ্যের ভাষা। তবু এইসব কুহুকথা সেই এক অরূপ সন্তুরবাদিনীর আঙ্গুলপরাগে ঝরে পড়ে, সেই এক চিত-চোর বিঁধিয়ে দেয় খামাজের খঞ্জর, নেশার ইয়ার দেয় চন্দ্রকোহল।
আর বিজলি খেলে দপ করে নিভে যায় আমাদের চেনা পথ, বাজলাগা গাছ দেখি বকুলের। দীর্ঘ ধীর কান্নার আওয়াজে বোঝা যায় এসে গেছে কবিতার বাড়ি।
মরণ অবধি কাঁদে কবিতার মেয়ে