খড়িপাতা
মৃত্যুনীল শান্তির মত এখনও একলাটি
হয়ে যায়নি দুরপনেয় চুম্বনের দাগ
তন্দ্রা নিমীল রাতে অন্তকাল নেমে এলে
ভ্রমণ পিপাসায় জাগে ভুলে যাওয়া
কোন এক রাতের স্টেশন।
রূপগাড়ির চাকায় ঝিকঝিক ঝিকঝিক…
ছুটে ছুটে নিতে চায় ভ্রমণ রোমাঞ্চ
সঙ্গপ্রিয় পক্ষিরাজের মত ছুটে ছুটে
হাত ধরে হাত ধরে সে ভ্রমণ
অর্কেস্ট্রার মত বেজে ওঠে
আর উড়ে উড়ে হিমেল পাখায়
শ্রুতি সীমানায় চলে আসে গ্যাংটক -
‘মাধুরী বারের’ সেক্সোফোন
ডেন্সবার্গ বিয়ারের ফেটে পড়া উল্লাস
নির্লিপ্ত মোহন্তের মত বিবাগী গেরুয়া গায়ে
পাহাড়েই চলে গেছে ভোরবেলা সব;
প্রত্নতত্ত্ব জাদুঘরের শোকেসে
সমকালের পরিব্রাজক মেঘ
তার খোঁজ পায়নি কোথাও
আলোড়িত বহিরঙ্গ দেখে ভুলে যেও না
বিচ্ছুরিত নীল জাগা আকাশে আকাশে
রক্তক্ষয়ের ইতিহাস, শীতবৃক্ষপাতার
প্রাণপণ আমরণ আলোকদোহন
অনাঘ্রাত ভোর
বোধাতীত সান্ধ্যভাষায় ধ্বনিত-প্রতিধ্বনিত হয়ে
মহাস্থানগড়ের অবারিত বৃষ্টিধূসর মাঠে মাঠে
অপরাহ্নের আলোয় মিশে গেছে –
উৎকণ্ঠিত, অনুতাপময়;
আর
তার মাঝে
তার-ই মাঝে চলে কার আত্মসঙ্গোপন
রাতানুগমন ! সে কি তার পথ ভুলে যায়?
বার বার, বারেবার ভাস্বরতার পথ
ঘুমুনে টানেলে ডুবে যায়?
‘এক’ ভগ্নাঙ্কে ভেঙ্গে গেলে
বড় অনুতাপ হয়
শীতবৃক্ষ রাত্রিপ্রিয়ার মত লাগে
সে তার সম্প্রদায়গত সুপ্তির বোন
নিশিপাওয়া
লুন্ঠ্যমান
বিসর্জনের নদী
সে যমুনা এখনও তো ঘুমায়নি জানি,
তার বুকে জমে আছে প্রতিমার শব
এখনও কি বুকে তার সন্ধ্যা দশমী?
এখনও সে গভীর অভিমান
মোম হাতে দৃশ্যমান একটি মাত্র মুখ
আর সবকিছু অস্পষ্ট সবকিছু ক্ষয়
বাকি সব পরিত্যক্ত, বাকিটুকু শোক।
হয়ে যায়নি দুরপনেয় চুম্বনের দাগ
তন্দ্রা নিমীল রাতে অন্তকাল নেমে এলে
ভ্রমণ পিপাসায় জাগে ভুলে যাওয়া
কোন এক রাতের স্টেশন।
রূপগাড়ির চাকায় ঝিকঝিক ঝিকঝিক…
ছুটে ছুটে নিতে চায় ভ্রমণ রোমাঞ্চ
সঙ্গপ্রিয় পক্ষিরাজের মত ছুটে ছুটে
হাত ধরে হাত ধরে সে ভ্রমণ
অর্কেস্ট্রার মত বেজে ওঠে
আর উড়ে উড়ে হিমেল পাখায়
শ্রুতি সীমানায় চলে আসে গ্যাংটক -
‘মাধুরী বারের’ সেক্সোফোন
ডেন্সবার্গ বিয়ারের ফেটে পড়া উল্লাস
নির্লিপ্ত মোহন্তের মত বিবাগী গেরুয়া গায়ে
পাহাড়েই চলে গেছে ভোরবেলা সব;
প্রত্নতত্ত্ব জাদুঘরের শোকেসে
সমকালের পরিব্রাজক মেঘ
তার খোঁজ পায়নি কোথাও
আলোড়িত বহিরঙ্গ দেখে ভুলে যেও না
বিচ্ছুরিত নীল জাগা আকাশে আকাশে
রক্তক্ষয়ের ইতিহাস, শীতবৃক্ষপাতার
প্রাণপণ আমরণ আলোকদোহন
অনাঘ্রাত ভোর
বোধাতীত সান্ধ্যভাষায় ধ্বনিত-প্রতিধ্বনিত হয়ে
মহাস্থানগড়ের অবারিত বৃষ্টিধূসর মাঠে মাঠে
অপরাহ্নের আলোয় মিশে গেছে –
উৎকণ্ঠিত, অনুতাপময়;
আর
তার মাঝে
তার-ই মাঝে চলে কার আত্মসঙ্গোপন
রাতানুগমন ! সে কি তার পথ ভুলে যায়?
বার বার, বারেবার ভাস্বরতার পথ
ঘুমুনে টানেলে ডুবে যায়?
‘এক’ ভগ্নাঙ্কে ভেঙ্গে গেলে
বড় অনুতাপ হয়
শীতবৃক্ষ রাত্রিপ্রিয়ার মত লাগে
সে তার সম্প্রদায়গত সুপ্তির বোন
নিশিপাওয়া
লুন্ঠ্যমান
বিসর্জনের নদী
সে যমুনা এখনও তো ঘুমায়নি জানি,
তার বুকে জমে আছে প্রতিমার শব
এখনও কি বুকে তার সন্ধ্যা দশমী?
এখনও সে গভীর অভিমান
মোম হাতে দৃশ্যমান একটি মাত্র মুখ
আর সবকিছু অস্পষ্ট সবকিছু ক্ষয়
বাকি সব পরিত্যক্ত, বাকিটুকু শোক।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন