পোস্টগুলি

মে, ২০২৪ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

আজ বৃষ্টি দাও, কেমন মেঘ তুমি

বন্ধু তোমার সব জানে, তবু তোমায় ভালোবাসে বৃষ্টি দাও না কেন কেমন মেঘ তুমি? নিজের ঘরে নিজে থাকতে পারি না বলেই আমাদের দূঃখ আজ বৃষ্টি দাও, কেমন মেঘ তুমি? দেখো - একটি ডাকনাম নেচে উঠবে আমি পৌঁছুলে আমাকে পাঠযোগ্য করে তোলো। তোমাকে কেউ প্রীতি দিলে তা শক্তি হয়ে ওঠে, আর তুমি যদি কাউকে ভালোবাসো তবে তা তোমাকে দিয়ে দেবে বজ্রসাহস। আমি তোমার সাথে থাকবো বলেই এসেছি এ কারণে নয় যে, তুমি আমার সাথে থাক। আসলে আমিই তোমার সাথে থাকতে চাই, সত্য প্রেমের কোনো সুখী পরিণতি নেই কারণ সত্য-প্রেমের কোনো যবনিকা নেই। তোমাকে সুখী দেখতে পাওয়া আমার আত্মার জন্য প্রয়োজন তোমার সুখ মানে তোমার যা আছে তাকে ভোগ করা একটি ডাকনাম নেচে উঠবে আমি পৌঁছুলে সুন্দর যদি দেখো কারো মাঝে তবে তা উচ্চারণ কর মাথায় তোমার অতীত, ভবিষ্যত তোমার হাতে দেখো, স্মৃতি রাখে প্রতি নিশ্বাস বসন্তে বৃষ্টির ডাকে শিথিল প্রণয়ে আজ কীভাবে সন্ধ্যা নামালে? দেখো গভীর রাতের বুকে ঘুম ঝরে পড়ে

বোধ

  একটি শিশুর হাসিমুখ এবং হঠাৎ করেই সে আমার সম্ভাবনার সব কিছু; আমার জীবন যাকে রূপ দিতে পারে নি। সেই রূপ দেখি হঠাৎ আজকে সকালে এ এক আশ্চর্য কৌতুহল- কীভাবে রাত্রি করে? কীভাবে সূর্যমতি দিন? এই ভীম-পলাশির রাগ শুনিনি কতদিন! তোমাদের খবর কী, জানতে পারি? আসতে বড় দেরি হল সাটিনের ভাঁজে ভাঁজে স্কয়ার হসপিটালের মিস্টিক গন্ধ জীবন এরকমই - হরিণ শাবকের আহ্লাদ থেকে তারুণ্যের রক্ত ফোয়ারা চির নীহার রেখা থেকে উদ্ভিন্ন রঙধনু - জননীর জন্ম দেয়া শিশুর ঘুমচোখ দিয়ে নকশীকাঁথা বোনে এ জীবন, নদীর মতো – শস্য দিয়ে বাণ দিয়ে সন্ধ্যাপাড়ের কবিতা দিয়ে এ জীবন ... শিরীষের চাষে, কবিতার ফসিল ছেনে এই ভোর… হেমকান্তি দিন তুমিই তো বয়ে চলা তবে মৃত্যুকে একমাত্র বুঝেছি আমি যখন সে হাত রেখেছিলো তোমার কপালে।